অনেক দিন পর বলপয়েন্ট হাতে
হয়ত লিলুয়া বাতাস বইছে ,
জোছনা জননীর গল্পের এই পৃথিবীতে
মানুষ আছে শূন্য হয়ে
একদিন চলে যায়
ঠিক সেখানে
যেখানে কোথাও কেউ নেই ।
মানুষের মন যেন উড়াল পঙ্খী
জীবনের মাঝেই চলে রুপালী দ্বীপের স্বপ্ন
মাঝে মাঝে বৃষ্টি বিলাসের কথা মনে করিয়ে দেয়
দরজার অপারে দাড়িয়ে
অপেক্ষা র প্রহর গুনে
মাঝে মাঝে মনে হয়
আমরা কেউ বাসায় নেই
অচিনপুরে
একজন মায়াবতীর খোজে
কিন্তু কিছুক্ষন মেঘের ছায়ার ঘুরে
আমরা জীবনের রাস্তায়
পারাপার হয় এপার থেকে অপারে।
মধাহ্নে নিজেকে খুজতে গিয়ে
এই আমি ভয় পাই
হয় আমিই মিসির আলি
কিন্তু হতে চেয়েছিলাম যে শুভ্র
তেতুল বনে জোছনা দেখতে গিয়ে
ময়ূরাক্ষীর পাশে দাড়িয়ে
মনে হয়ছে
আমি হিমু
কিন্তু আমি যে হিমু না
আমার আছে জল
হিমুদের জল থাকে না
আমার বাসর
হবে হিমুর রুপালী রাত্রিতে
বাদল দিনের ২য় কদম ফুল
এই আমি উপহার দিব সেই মায়াবতীকে।।
আসমানিরা তিন বোন এক সাথে
কুটু মিয়া তার জীবন যাপন ফেলে
হিমুর হাতে কয়েকটি ঝি ঝি পোকা নিয়ে
মিসির আলী unsolved থেকেই
শুভ্র তার মোটা চশমা পড়ে
এক সাথে সবাই গেছে বনে
কারন
দ্বিতীয় মানব হতে
আজ সবার
অন্যভুবনে নির্বাসন…………।