King of Super Computer: যুক্তরাষ্ট্র, চীন না জাপান?

by তৌফিক ⋅ Last Updated :
June 22, 2012 | 04:42 PM

সারা বিশ্বের প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিযোগীতায় প্রভাবশালী দেশগুলোর অন্যতম হাতিয়ার “Super Computer” বেশ কিছু বছর এ ক্ষেত্রে একচেটয়া রাজত্ব ছিল যুক্তরাষ্ট্রের।কিন্তু দুই বছর আগে অথাৎ ২০১০সালে তাদের এই রাজত্বে ভাগ বসায় চীন।অবশ্য বেশিদিন গায়ে হাওয়া লাগাতে দেয়নি চীনকে, জাপানের ফুজিৎসু কোম্পানি।কিছু দিন আগে পর্যন্ত Super Computer যুদ্ধের শীর্ষ স্থানটি ছিল ফুজিৎসু এর “K Computer” কিন্তু তাই বলে কি চুপ করে থাকবে U.S.A.?থাকেনি।

সম্প্রতি আবারও সেরা স্থানটি দখল করে নেয় USA. এক নজরে দেখে নিই সর্বশ্রেষ্ট এ সুপার কম্পিউটারকে……

  • ·নাম:সেকুয়া (Sequoia)
    · প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান:IBM Corporation
    · স্থাপনের স্থান:USA Department of Energy এর Lorence Livemore National Laboratory
    · File System: Red Hat Linux Enterprise
    · গতি:১৬.৩২ পেটাফ্লপ/প্রতি সেকেন্ড
    · কোরের সংখ্যা:15,72,567
    · ব্যায়িত শক্তি:7.9 মেগাওয়াট
    · অপারেটিং সিষ্টেম: Compute Node Linux

“সেকুয়া” এর গতির একটা ছোট্ট উদাহরন দেই।“সেকুয়া” ১ঘন্টায় যে হিসাব করতে পারে তা করতে ৬৭০কোটি মানুষের সময় লাগবে ৩২০বছর।অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? কিন্তু এটাই সত্যি।এ জন্যই এটা সুপার কম্পিউটার।
এবার চলুন দেখে নিই ফুজিৎসু-এর সুপার কম্পিউটারকে…….

  • · নাম: কে কম্পিউটার (K Computer)
    · নির্মাতা প্রতিষ্ঠান: ফুজিৎসু (Fujitsu)
    · স্থাপনের স্থান: Raiken Advanced Institute for Computational Science
    · গতি: 10.51 পেটাফ্লপ/প্রতি সেকেন্ড
    · কোরের সংখ্যা: 705,024
    · ব্যায়িত শক্তি: 12.6 মেগাওয়াট
    · অপারেটিং সিস্টেম: Linux Based Enhanced

সম্প্রতি এই গতি আর Computing ক্ষমতার যুদ্ধে বেশ গরম প্রযুক্তি বিশ্ব।“সেকুয়া” এর রাজত্বে কি ভাগ বসাতে আসবে না চীন বা জাপান? নাকি অন্য কেউ? দেখা যাক প্রযুক্তি বিশ্বকে কতটা তাক লাগাতে পারে এই Super Computer যুদ্ধ……… 😎

Sponsored Products

আরো দেখুন


EduportalBD Mobile App

Official mobile app by Eduportalbd.com. Get EIIN number, EMIS code, contact info, address, and tons of other information about any educational institutions in 5 countries.

App download Call to Action