The legend Nokia 1100
দা লিজেন্ড “নোকিয়া ১১০০(Nokia 1100)” চিনে না বা দেখে নাই এমন মানুষ আশা করি পৃথিবীতে কম আছে। বর্তমানের “স্যামসাং” , “আই ফোন” আর “ওয়ানপ্লাস” নিয়ন্ত্রিত এই যুগে, আসুন দেখে নেই কেন নোকিয়া ১১০০(Nokia 1100) এখন পর্যন্ত এদের সবার তুলনায় সেরা। আশা করি আনন্দ পাবেন।
১.নোকিয়া ১১০০(Nokia 1100) এতটাই সস্তা যে এটা হারিয়ে গেলে আপনি তেমন কষ্ট পাবেন না।
২. প্রেয়সির সাথে রাগ করে সাধের স্মার্টফোন টাকে আছাড় দিলে এর স্ক্রিনে ফাতল ধরবে, কিন্তু শত আছাড়ের পরও নোকিয়া ছিলো “UNBREAKABLE”
৩. বহনের জন্য খুব সুবিধাজনক এবং হাল্কা ছিলো এটি। কিন্তু কোথাও বাড়ি দিয়ে বেশ ক্ষতি সাধন করতে অন্য লেভেলের এক্সপার্ট ছিলো নোকিয়া ১১০০।
৪. যদি বিপদে পরেন এবং পুলিশকে ফোন করতে গিয়ে যদি দেখেন মোবাইলের চার্জ শেষ। নোকিয়া ১১০০ তখনো আপনাকে সাপোর্ট দিবে। নোকিয়া দিয়ে প্রতিপক্ষের মাথায় বাড়ি মেরে নির্দিধায় ফাটিয়ে দিতে পারবেন।
৫. অসাধারন টর্চলাইট ছিলো কিন্তু ব্যাটারি খুবই কম খরচ হত।
৬.একবার ফুল চার্জ দিলে প্রায় ৫ দিন চলত। আপনার স্মার্টফোন দিনে কুবার চার্জ দেন?
৭.জখন ১১০০ ব্যবহার করতেন , এস এম এস করার জন্য আপনার কি প্যাডের দিকে তাকিয়ে থাকা লাগত না। এ ব্যাপারে ফুল টাচ সেটের কথা নাই বা বললাম।
৮. নোকিয়া ১১০০ কখনো হ্যাং করত না। যদি কিছু উলটা পাল্টা হতোও সুধু মাত্র অফ করে অন করলেই সব ঠিক।
৮. নোকিয়া ১১০০ কখনো হ্যাং করত না। যদি কিছু উলটা পাল্টা হতোও সুধু মাত্র অফ করে অন করলেই সব ঠিক।
৯.ভিন্ন ভিন্ন রঙের ফোন প্রথম নোকিয়া ১১০০(Nokia 1100) ই নিয়ে আসে বাজারে।
৯.ভিন্ন ভিন্ন রঙের ফোন প্রথম নোকিয়া ১১০০(Nokia 1100) ই নিয়ে আসে বাজারে।
১০। কোনো বারতি প্রোটেকশন লাগত না নোকিয়ার।
১১। কোনো স্ক্রিন প্রটেক্টর লাগান লাগত না…। (বিল্ট ইন টাইগার গ্লাস ছিল আর কি)
আর কোনো কিছু মাথায় আছে নাকি আপনাদের? জানান…। 😛